বরিশাল অফিস : বানারীপাড়া পৌর সভার ফায়ার সার্ভিসের জমি নিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য পাওয়া গেছে। তথ্য সূত্র ও অভিযোগে জানা যায় বানারীপাড়া পৌরসভাভুক্ত ৭৪ নং জে এল কুন্দিহার মৌজার এস এ ৩৯৪ নং খতিয়ানের ৪০৫, ৪১৭ নং দাগের ২৯ শতাংশ জমি সরকারী ‘ক’ তফসিল ভুক্ত। অথচ ঐ জমি ০১/৯৫-৯৬ নং এল কেসের মাধ্যমে অধিগ্রহন করিয়া বানারীপাড়া ফায়ার স্টেশন নির্মান করা হয়। অভিযোগ থাকে যে উক্ত মৌজার জমি বানারীপাড়া পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ডের স্থানীয় খোরশেদ আলম সেলিম আতœসাৎ করার উদ্দশ্যে তার মৃত্যু পিতা আব্দুল লতিফ মাষ্টার ও মর্জিনা বেগমের নামে ১৯৬৫-৬৬ সনের ৮৮৫ নং নামজারি মোকদ্দমার আদেশ বলে একভুখা রেকর্ড সংশোধন করাইয়া ভুমি হুকুম দখল অফিস হতে লক্ষ লক্ষ টাকা উত্তোলন করে। শুধু তাই নয় উক্ত খোরশের আলম পৌরসভার স্থায়ী বাসিন্ধা হইয়া ৪ জন ওয়ারিশের স্থলে ২ জন ওয়ারিশ দেখাইয়া ঐ সময়কার ৭ নং বানারীপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ এর কাছ থেকে একটি ওয়ারিশ সনদ পত্র নিয়া জাল কাগজপত্র দাখিল করিয়া ভুমি হুকুম দখল অফিসে ঐ সকল ভুয়া কাগজপত্র দাখিল করিয়া উক্ত টাকা আতœসাৎ করে। যেখানে ফায়ার সার্ভিসের জমি ‘ক’ তফসিল ভুক্ত সেখানে কিভাবে ঐ জমি মালিক ভিত্তিক একভুয়া রেকর্ড সংশোধন করে ভুমি হুকুম দখল অফিস হতে টাকা উত্তোলন সম্ভব! বিষয়টি দায়িত্ব রত বিভাগ সুষ্ঠ তদন্ত করলে আর ও অজানা তথ্য কিংবা ভূয়া কারচুপির প্রমানাদি পাওয়া যাবে। এ বিষয়ে খোরশেদ আলমের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। সুধু ফায়ার সার্ভিস নয় বানারীপাড়ার বিভিন্ন জায়গায় এরকম অনেকের জালজালিয়াতির রেকর্ড তথ্য রয়েছে।