নিজস্ব প্রতিবেদক:বরিশালে তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে এম জামাল হোসেননামে এক সাংবাদিককে মারধর করে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা দিয়েবাবুগঞ্জের মধুবন বেকারি মালিক ফিরোজ তার অসাধু চক্র। এসময় ওইসাংবাদিকের সাথে থাকা নগদ টাকা ছিনিয়ে নেওয়া হয়।একইসাথেপত্রিকার আইডি কার্ড ছিড়ে ফেলা হয়। এ ঘটনায় এয়ারপোর্ট থানাপ্রেসক্লাব’র সভাপতি পথিক মোস্তফা ও সাধারণ সম্পাদক রেদওয়ান রানাজানিয়েছেন,এম জামাল হোসেন তাদের নির্বাহি কমিটির সদস্য এবংস্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল বাংলা টিভির বরিশাল প্রতিনিধি ও জাতীয়দৈনিক আজকের সংবাদ পত্রিকায় ব্যুরো প্রধান হিসেবে কর্মরত। তার পত্রিকাকর্র্তৃপক্ষ তাকে বরিশালে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরির বেকারি বাকারখানার সচিত্র প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। সে অনুযায়ী ১৯-১০-২০১৯ ইংরেজি তারিখ সকাল ১০ টায় বাবুগঞ্জ বাজার লাঘোয়া ‘মধুবনবেকারিতে’ তথ্যের জন্য যায়।মধুবন বেকারির মালিক ফিরোজ হাওলাদার তথ্যনা দিয়ে উল্টো স্থানীয় একটি অসাধু চক্রকে খবর দিয়ে সাংবাদিক এমজামাল ও তার ক্যামেরাম্যানকে মারধর করে এবং তাদের সাথে থাকা আইডিকার্ড ছিড়ে ফেলে।
একই সাথে দুজনের পকেটে থাকা ৯,৫৩০(নয় হাজারপাঁচশত ত্রিশ টাকা) টাকা ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এক পর্যায়ে লোকজনজড়ো হলে ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে মধুবণ বেকারির মালিক ফিরোজ,বেকারির কর্মচারীরা ও অসাধু চক্রের অন্যতম হোতা খোকনসহ অন্যান্যরাসাংবাদিক জামালের বিরুদ্ধে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগ তুলে পুলিশের কাছেসোপর্দ করে চাঁদাবাজি মামলা দায়ের করে। ওই সময় খারাপ ভাষায়গালাগালিসহ উল্লাস করে তারা। এতে শুধু জামাল নয় পুরো সাংবাদিকসমাজকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে বলে মনে করেন এয়ারপোর্ট থানাপ্রেসক্লাব। ৩ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির অনুসন্ধানের মাধ্যমে তারানিশ্চিত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন। তাই মামলাটি প্রত্যাহারের দাবিজানিয়ে এয়ারপোর্ট থানা প্রেসক্লাব কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকের বলেন,মামলা প্রত্যাহার করা না হলে আমারা সংগঠনের পক্ষ থেকে প্রকৃত দোষিদেরবিরুদ্ধে আইনের দারস্থ হবো। এদিকে ভূক্তভোগি সাংবাদিকের স্ত্রীজানিয়েছেন,তার স্বামিকে মারধর করে এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে উল্লাসকরেছে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করবেন বলে নিশ্চিত করেন।