বরিশাল রিপোর্ট : মানব রুপের নর পিচাষ মোফাজ্জল হোসেন খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম কতৃক মেয়েকে ধর্ষণের চেষ্টার আভিযোগ মেয়ের কাছ থেকে । ঘটনাটি ঘটে চলাতি বছরের জুন মাসে ২৮ তারিখ সকাল ৬ টায় নিজ কন্যা নাম কুলসুম (৭) বছরের শিশু কে । ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে কুলসুম ও কুলসুমের মাকে মেরে বস্তায় ভরে ফেলে দেওয়ার হুমকি দেয় মানব রুপের নর পিচাষ প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম। ঘটনাটি যানাযানি হলে স্ত্রী তামান্না উপর নেমে আসে অমানোবিক নির্যাতন ও বিভিন্ন প্রকার ভয়-ভীতি। বরিশাল সদর উপজেলার চরবড়িয়া গ্রামে । জাবেদ প্যাদার পুত্র স্কুল শিক্ষক জহিরুল ২০০৯ সালে একই গ্রামের নুরুল ইসলামের কন্যা তামান্নাকে বিবাহ করে। বিবাহ জীবনের শুরু থেকেই জহিরুল বিভিন্ন মেয়েদের সাথে অবৈধ সম্পর্কে জরিয়ে পরে। বাধা দিলে ।
এদিকে তামান্নাকে সংসার থেকে বিদায় করার জন্য শিক্ষক জহিরুল নিজ বোন জামাই সুমন এর মাধ্যমে শ্লীলতা হানির চেষ্টা করে এ ঘটনাটি স্বামীকে জানালে তামান্নার উপর নির্যাতন আরো বেড়ে যায়। সকল কিছু মেনেনিয়েও সংসার করে তামান্না। এহেন চরিত্র ভালোনা হওয়া। জনসমুক্ষে প্রকাশে বাধ্য হয় তামান্না। এ সম্পার্কে কুলসুম বলেন আব্বু গোসল করা সময় উলঙ্গ হয়ে স্পর্শকাতর স্থানে হাত দিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা চালায় চিৎকার দিলে মা উদ্ধার করে আমাকে। ঘটনাটি কাউকে জানালে আমাকে ও আমার মাকে মেরে বস্তায় ভরে ফেলে দিবে।
এ সম্পার্কে তামান্না জানান চিৎকার শুনে বাথরুমে গেলে মেয়ে ও আমার স্বামীকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পাই। মেয়ে সব ঘটনা খুলে বলে স্বামীর ম্ঙ্গলের কথা চিন্তা করে এবং ভয়ে এত দিন কিছু বলিনি। বিবেগের তারনায় বলতে বাধ্য হয়েছি আজ আমি এ বিচার চাই।
মোফাজ্জল হোসেন খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম যখন জান্তেপায় ঘটনাটি সাংবাদিকরা জেনেগেছে তখন ম্যানেজ প্রক্রিয়ার চালায়।
প্রাথমিক বিদ্যলয়ের বরিশাল আঞ্চলিক সহকারি পরিচালক মোঃ আরিফ বিল্লাহ জানান আমরা তধান্ত করে মোফাজ্জল হোসেন খান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যলয়ের প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলামের বিরুধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।