নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ বরিশাল নগরীর লুৎফর রহমান সড়কের আশ্রাব আলী হাওলাদার ও হাবিবুর রহমান হাওলাদার গংদের রেকডিয় পুকুর থেকে অভিনব কায়দায় মাছ চুরির অভিযোগ উঠেছে,
পুকুর মালিক হারুন-অর রসিদ হাওলাদার বলেন, এই পুকুরে অনন্ত ৩০ থেকে ৩৫ মণ মাছ ছিল। যার আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় তিন লক্ষ টাকা। রাতের আধারে সু-কৌশলে তার পুকুর থেকে মাছ চুরি করে নেওয়ায় তিনি হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েছেন। রেকডিয় সম্পতি যাহার এসএ খতিয়ান ২০২,২০৩ দাগনং ৩৭৩,৩৭৫,৩৭৬,৩৭৭ যাহা আদালতে দেওয়ানী মোকদ্দমার ২২/১১ ভাইলেশন ৩৯/১১ বাদী হারুন অর রসিদ হাওলাদার ৯০/১২ দেওয়ানী মোকদমার বাদী আশ্রাব আলী হাওলাদার গংরা চলমান রয়েছে । হারুন অর রসিদ হাওলাদার সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে, তার মৎস পুকুর জবরদখল পূর্বক মাছ লুট করে উল্টো চাঁদাবাজী অপবাদ দিয়ে থানায় অভিযোগ দেয় ওই নির্যাতন কারী হাসান মাঝী,ইব্রাহীম মাঝী,সেন্টু মোল্লা ও মিনারা বেগম। শুধু তাই নয়, একটি মামলা করলে পাল্টা আরো দশটি মামলা দেয়া হবে বলেও মৎস চাষিকে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে নির্যাতনকারীরা। কান্নাজড়িত কন্ঠে হারুন রসিদ হাওলাদার অভিযোগ করে জানান,জীবিকার প্রয়োজনে কৃষি কাজ, মাছ চাষ ও তরকারী চাষ করেন।ওই এলাকার মৃত:কাদের মাঝীর ছেলে হাসান মাঝী, ইব্রাহীম মাঝী , সেন্টু মোল্লা ও মিনারা বেগমসহ তাদের নিয়োজিত সন্ত্রাসী বাহিনী ওই বাড়ি-ঘর জবরদখল করতে আশ্রাব আলী হাওলাদার ও হাবিবুর রহমান হাওলাদার গংদের নানাভাবে হয়রানি ও নির্যাতন চালিয়ে আসছে।এদিকে, হারুন হওলাদার বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ গ্রহণ করে পুকুরে মৎস চাষ করে আসছেন। এসব মৎস পুকুরে রুই, কাতলা, মির্কা, ব্রিগেট, গ্রাস কার্পসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ চাষ করেন।এছাড়া পুকুরের চারপাশের পাড়ে লাউসহ বিভিন্ন সবজি চাষ করেন তিনি।পুকুর পাড়ে চাষ করা লাউসহ সবজি গাছ কেটে ফেলে।পুকুরে গেলেই হারুন অর রসিদ হাওলাদারকে হত্যা ও মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাসানোর হুমকি দিয়ে আসছে।
লুৎফর রহমান সড়কের পুকুর থেকে মাছ চুরির অভিযোগ !!! ।
