বন্দরথানা প্রতিনিধি : বরিশাল সদর উপজেলার ৯নং টুঙ্গিবাড়িয়া ইউনিয়নের ৬নং বিশারদ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ হুমায়ুন কবির কামাল ও তার স্ত্রী মিতু আক্তারের বিরুদ্ধে গত কাল বন্দর থানায় ‘কুড়িয়ে পাওয়া’ নবজাতক বিক্রির টাকা আত্মসাতের অভিযোগ দায়ের করে একই এলাকার মৃত্যু: আ: মালেক হাওলাদারের নিসন্তানী কন্যা শাহনাজ পারভিন। অভিযোগে উল্লেখ করা হয় গত ৪/৫ দিন পূর্বে বিশারদ গ্রামের হাতপারিয়া নামক স্থানে একটি নবজাতক কন্যা সন্তান পাওয়া যায়। এলাকাবাসী নবজাতককে পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য হুমায়ুন কবির কামালের জিম্মায় দেয়। কামাল ওই নবজাতককে স্থানীয় গৃহবধূ শাহনাজ পারভিনকে দেয়ার কথা বলে ৫০ হাজার টাকা চায়। নিসন্তানী শাহনাজ তাৎক্ষনিক কামালকে নগদ ২০ হাজার টাকা দেয়। পরের দিন নবজাতককে শাহনাজকে না দিয়ে অনত্র নিয়ে যায়। বাচ্চা না পেয়ে কামালের কাছে টাকা ফেরৎ চাইলে উল্ট ওই পরিবারটিকে হুমকি ধুমকি দেয় কামাল ও তার স্ত্রী ।এদিকে স্থানীয় ভাবে জানাযায়, কামাল কুড়িয়ে পাওয়া নবজাতককে ১লা ডিসেম্বর বরিশালে নিয়ে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অনত্র বিক্রি করতে গিয়ে বরিশাল নগরীর সাংবাদিকদের বাধার মূখে পরে। বিষয়টি অবহিত হয়ে স্থানীয় চেয়ারম্যান ও বরিশালের সিনিয়র সাংবাদিকরা আগৈলঝাড়া বেবি হোমের তত্ত্বাবধায়কের কাছে হস্তান্তর করে। এদিকে বিতর্কিত ইউপি সদস্য কামালের নানা বিতর্কিত কর্মকান্ডে ফুসে উঠেছে এলাকাবাসী। ইউপি সদস্য হওয়ার পর ইতি মধ্যে একাধীকবার গনধোলাইয়ের শিকার হয় কামাল।ইউপি সদস্য হুমায়ুন কবির কামালের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগের সত্যতা শিকার করেন ওসি এস এম মাহবুব উল আলম।
টুঙ্গিবাড়িয়া ইউপি সদস্য কামালের বিরুদ্ধে নবজাতক বিক্রির অভিযোগ
